মধুর মতো ত্বকের পক্ষে এমন দারুণ উপকারী উপাদান আর দুটো নেই! ত্বকের অসংখ্য উপকার করে সোনালি রঙের এই তরলটি! সে জন্যই নানা স্কিনকেয়ার প্রডাক্টে উপাদান হিসেবে মধু যোগ করা হয়। প্রাকৃতিক এই হিউমেকট্যান্টটি অ্যান্টিঅক্সিডান্টে ভরপুর যা মুখ থেকে বলিরেখা কমায়, বয়সের অন্যান্য ছাপও পড়তে দেয় না। যে সব ব্যাকটেরিয়া ব্রণর কারণ, তাদের রুখে দেওয়ার পাশাপাশি মধু ত্বক স্নিগ্ধ আর আর্দ্র রাখে! সত্যিই দারুণ, তাই না?

 

ব্রণ

ব্রণ

অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল আর অ্যান্টিফাঙ্গাল গুণের কারণে ব্রণর খুব ভালো প্রাকৃতিক নিরাময় হিসেবে কাজ করে মধু। রোমছিদ্র গভীর থেকে পরিষ্কার করার পাশাপাশি ত্বক থেকে টক্সিন আর তেলময়লা সাফ করে ব্রণ প্রতিরোধ করে এই উপাদানটি। মুখ থেকে ব্রণ কমাতে হলে বাটিতে এক চাচামচ মধু নিয়ে তাতে তুলো ভিজিয়ে ব্রণর ওপরে মধুটা লাগিয়ে দিন। এভাবে পুরো রাত রেখে দিন। পরদিন সকালে উঠে দেখবেন ব্রণ শুকোতে শুরু করেছে। ব্রণর দাগ কমিয়ে ত্বক স্বচ্ছ পরিষ্কার রাখতে নিয়মিত এই টোটকাটি কাজে লাগাতে পারেন।

 

ব্ল্যাকহেডস

ব্ল্যাকহেডস

অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল আর অ্যান্টিফাঙ্গাল গুণের কারণে ব্রণর খুব ভালো প্রাকৃতিক নিরাময় হিসেবে কাজ করে মধু। রোমছিদ্র গভীর থেকে পরিষ্কার করার পাশাপাশি ত্বক থেকে টক্সিন আর তেলময়লা সাফ করে ব্রণ প্রতিরোধ করে এই উপাদানটি। মুখ থেকে ব্রণ কমাতে হলে বাটিতে এক চাচামচ মধু নিয়ে তাতে তুলো ভিজিয়ে ব্রণর ওপরে মধুটা লাগিয়ে দিন। এভাবে পুরো রাত রেখে দিন। পরদিন সকালে উঠে দেখবেন ব্রণ শুকোতে শুরু করেছে। ব্রণর দাগ কমিয়ে ত্বক স্বচ্ছ পরিষ্কার রাখতে নিয়মিত এই টোটকাটি কাজে লাগাতে পারেন।

 

ডগা ফাটা চুল

ডগা ফাটা চুল

ক্ষতিগ্রস্ত চুলের ডগা ফেটে যায়, চুল যতই ছেঁটে ফেলুন না কেন, সমস্যা যেতে চায় না। তবে মধুর মধ্যে রয়েছে পুষ্টিকর ও ক্ষতি মেরামত করার গুণ যা আপনার চুলে ম্যাজিকের মতো কাজ করে। রাতে দু' চাচামচ অলিভ অয়েলের সঙ্গে এক চাচামচ মধু মিশিয়ে চুলের শেষভাগে মেখে নিন। চুল শাওয়ারক্যাপে ঢেকে রাখলে চটচট করবে না। সকালে উঠে ধুয়ে নিলেই চুল হয়ে উঠবে মসৃণ আর চকচকে।

 

ঠোঁট কোমল করতে

ঠোঁট কোমল করতে

ফাটা শুকনো ঠোঁট নিয়ে নাজেহাল? তা হলে সারারাত মধু দিয়ে ট্রিটমেন্ট করে দেখুন। রাতে শুতে যাওয়ার আগে ঠোঁট এক্সফোলিয়েট করে পাতলা করে এক পরত মধু লাগিয়ে নিন। ক্ষতি সারিয়ে ত্বক নরম করার ক্ষমতা রয়েছে মধুর। তাই নিয়মিত ব্যবহারে আপনার ঠোঁট থাকবে নরম আর মসৃণ।